সপ্তাহ ধরে কুয়াশা বেড়েছে, সাথে উত্তর পশ্চিম দিক থেকে বয়ে আসছে হিমেল হাওয়া, সুর্য্যরে দেখা কমই মিলছে। এতে বেড়ে গেেেছ শীতের মাত্রা, কনকনে শীতে কাহিল হয়ে পড়েছেন গাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার বিভিন্ন এলাকার মানুষ, শীতে সবচেয়ে কষ্টে দিন কাটছে ছিন্নমুল জনগোষ্ঠির। ঠান্ডা বাতাসই শীতের প্রচন্ডতা বাড়িয়ে দিয়েছে। বিকেল গড়ানোর আগেই কুয়াশায়
...বিস্তারিত
ঘন কুয়াশা ও তীব্র শীতে গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলায় গত দু’দিনে সূর্য্যি মামার দেখা মেলেনি।ফলে উপজেলা শহর ও গ্রাম-গঞ্জের জনজীবন স্থবির হয়ে পড়েছে। তীব্র শীত ও ঘন কুয়াশায় রাস্তাঘাটে যানবাহন ও মানুষ চলাচল অনেকটাই কমে গেছে।হাতে কাজ না থাকায় অভাবি মানুষের ঘরে খাদ্যাভাব ও শীবস্ত্রের অভাবে হতদরিদ্ররা চরম কষ্টে জীবন যাপন
গাইবান্ধা জেলার সাঘাটা থানার পদুম শহর ইউনিয়নের বাদিয়াখালী সদর থানার অন্তর্ভুক্ত।দুই থানার মিলন মেলা ষ্টেশন বাদিয়াখালী বাজার নূরুলগঞ্জ হাট। এই হাটে প্রতিদিনেই হাজারো মানুষের যাতায়াত। ও সেই সাথে বাদিয়াখালী হাই স্কুল এন্ড কলেজ ও ষ্টেশন বাদিয়াখালী সিনিয়র আলিম মাদ্রাসার ৫০% ছাত্র /ছাত্রী যাতায়াত। এই রাস্তাটির এখন বেহাল অবস্থা। বাদিয়াখালী রেল
করোনাভাইরাসের কারণে তিন মাসেরও অধিক সময় ধরে বন্ধ রয়েছে সভা-সমাবেশসহ বিভিন্ন সামাজিক-সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। এরই মধ্যে সারা দেশে কেটে গেছে ৬৬ দিনের অঘোষিত লকডাউন। ঈদের আগে সীমিত পরিসরে দোকান-পাট, শপিংমল খুললেও সারাদেশের মতাে ডেকোরেটর ও সাউন্ড সিস্টেমের ব্যবসা সম্পূর্ণভাবে অচল হয়ে পড়েছে। অভাব অনটনে দিন কাটছে এ পেশায় নিয়োজিত মালিক- শ্রমিকদের।
গাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার ৪টি ও ফুলছড়ি উপজেলার একটি ব্রিজ বন্যায় লন্ডভন্ড হয়ে যাওয়ায় যোগাযোগ ব্যবস্থা প্রায় ১ বছরেও সংস্কার করা হয়নি। ভেঙে যাওয়া সড়কগুলো ঠিক না করায় চলতি মাসে টানা বৃষ্টিতে বেড়ে গেছে জেলাবাসীর দুর্ভোগ। এলাকাবাসী স্বেচ্ছাশ্রমে ভাঙ্গা সেতুগুলোর স্থানে বাঁশ কিংবা কাঠের সাঁকো তৈরি করে কোনোমতে যাতায়াত করছে। কিন্তু